নতুন বই

  • বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ

    সাইমুম পারভেজ ব্রাসেলসের ফ্রাই ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মেরি কুরি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলো। তিনি কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে পিএইচডি করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এর আগে ফুলব্রাইট বৃত্তি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় মাস্টার্স ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে প্রথম মাস্টার্স ও ব্যাচেলর সম্পন্ন করেন। শিক্ষকতা করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। ড. পারভেজের বাংলাদেশের রাজনীতি, মিডিয়া ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ে গবেষণাপত্র আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নানা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 495৳ 660
  • কয়েকটি অপেক্ষার গল্প

    শেরিফ আল সায়ার গল্পকার ও গবেষক। জন্ম ১৯৮৭ সালের ৬ নভেম্বর ঢাকায়। গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার বদরপুর গ্রামে। পড়াশোনা ও বেড়ে ওঠা ঢাকাতেই। ২০০২ সালে এসএসসি ও ২০০৫ সালে এইচএসসি সম্পন্ন করেন। পরে ২০১০ সালে ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ থেকে ইলেকট্রনিক অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনে স্নাতক এবং ২০১৩ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি বাংলা ট্রিবিউনের গবেষণা ও পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন। একইসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ-এ ডিপার্টমেন্ট অব মিডিয়া স্ট্যাডিজ ও জার্নালিজম বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে পড়াচ্ছেন।

    ২০১২ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘কয়েকটি অপেক্ষার গল্প’ প্রকাশিত হয়।
    sheriffalsire.com

    [email protected]

    ৳ 180৳ 240
  • গুগলের দিনগুলো

    Ragib-Hasan

    ড. রাগিব হাসান পেশায় ও নেশায় একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। মোঃ শামসুল হুদা ও রেবেকা সুলতানার দ্বিতীয় সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এবং চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল পান। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পর কম্পিউটার নিরাপত্তার উপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহাম-এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের পূর্ণ অধ্যাপক, সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা এবং সেন্টার ফর সাইবার সিকিউরিটির ডিরেক্টর।

    স্ত্রী ডা. জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহামে। রাগিব হাসান বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। প্রতিষ্ঠা করেছেন শিক্ষক.কম এবং বাংলাব্রেইল। পেয়েছেন মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনের ক্যারিয়ার পুরস্কার, Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award এবং তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষকের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার।

    ৳ 225৳ 300
  • ৫৫টি প্রোগ্রামিং সমস্যা ও সমাধান

    মো. আব্দুল্লাহ আল নাসিম একজন প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। তিনি কম্পিউটার ভিশন, মেশিন লার্নিং ও ডিপ লার্নিং বিষয়ে কাজ করতে আগ্রহী। নিজের সফটওয়্যার প্রকল্পগুলোর কারণে তিনি ‘BASIS জাতীয় আইসিটি পুরস্কার ২০২০’-এ ভূষিত হয়েছেন। এ ছাড়া তিনি ‘Hult Prize 2020’-সহ বিভিন্ন অলিম্পিয়াডে জাজ হিসেবে অংশগ্রহণ করার জন্য সুপরিচিত।

    মো. মাহিম আনজুম হক একজন কম্পিউটার প্রকৌশলী। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্নাতক এবং ভার্জিনিয়া টেক থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। একাধিক প্রতিযোগিতামূলক প্রোগ্রামিং প্ল্যাটফর্মে ৩,০০০-টিরও বেশি সমস্যার সমাধান করেছেন তিনি।

     

    নির্জয় দেবনাথ একজন কম্পিউটার প্রকৌশলী। তিনি আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি প্রব্লেম সলভিংয়ে বিশেষ দক্ষতা-সহ বেশ কিছু প্রোগ্রামিং কন্টেস্টে অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার।

    ৳ 270৳ 360
  • সবার জন্য GO প্রোগ্রামিং

    ফারহান হাসিন চৌধুরী একজন বাংলাদেশি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বর্তমানে কর্মরত আছেন freeCodeCamp, Inc-এ। প্রোগ্রামিংয়ের শুরু ১৬ বছর বয়সে, ভিজুয়াল বেসিকের মাধ্যমে; আর লেখালিখির শুরু নিজস্ব একটি ব্লগের মাধ্যমে। freeCodeCamp-এ যোগদানের পর নিজের নিয়মিত দায়িত্বের পাশাপাশি কাজ করেছেন একাধিক ওপেন সোর্স ই-বুক নিয়ে। অবসর সময়ে বই পড়তে এবং বিভিন্ন অনলাইন ফোরামে শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং শেখার কাজে সহায়তা করতে ভালোবাসেন।

    ৳ 200৳ 267
  • বাংলাদেশের কবিতা: তিরিশ বছর

    চঞ্চল আশরাফ

    কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯; ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।

    প্রকাশিত গ্রন্থ

    কবিতা: ‘চোখ নেই দৃশ্য নেই’ (১৯৯৩), ‘অসমাপ্ত শিরদাড়া’ (১৯৯৬), ‘ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে’ (২০০২), ‘গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো’ (২০০৮), ‘খুব গান হলো, চলো’ (২০১২), ‘কবিতাসংগ্রহ’ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি’ (১৯৯৯), ‘সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে’ (২০০৭), ‘কোথাও না অথচ সবখানে’ (২০১২), ‘নির্বাচিত গল্প’ (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: ‘কোনো এক গহ্বর থেকে’ (১৯৯৭), ‘যে মৎস্যনারী’ (২০১১), ‘হাওয়া, মৃতের শহরে’ (২০১৮); প্রবন্ধ: ‘কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা’ (২০১১); কোষগ্রন্থ: ‘সাহিত্যের পরিভাষা’ (২০১৪); স্মৃতি: ‘আমার হুমায়ুন আজাদ’ (২০১০): সম্পাদনা: জীবনানন্দ দাশের নির্বাচিত কবিতা’ (২০২৪)

    ৳ 600৳ 800
  • ক্যারিয়ার ইন্টেলিজেন্স

    বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার ও চাকরি-প্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক আলোচিত ও তুমুল জনপ্রিয় মুখ গাজী মিজানুর রহমান। তিনি একাধারে একজন লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার, ক্যারিয়ার কলামিস্ট ও ক্যারিয়ার কনসালট্যান্ট। পূবালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বর্তমানে তিনি বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে কর্মরত আছেন। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি চাকরি ও ক্যারিয়ার-প্রত্যাশীদের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন সভা-সেমিনার, জাতীয় পত্রিকা, ফেইসবুক ও ইউটিউবে তার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ক্যারিয়ার-বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্যারিয়ার-বিষয়ক সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোগ নিয়েছেন ‘বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াড’-এর।

    ৳ 300৳ 400
  • নির্বাচিত কবিতা: জীবনানন্দ দাশ

    জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯১৫), বি এম কলেজ থেকে আই.এ (১৯১৭) এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্সসহ বি.এ (১৯১৯) ও ইংরেজিতে এম.এ (১৯২১) পাশ করেন। কর্মজীবনে বিভিন্ন কলেজে অধ্যাপনা করেন। কিছুদিনের জন্য কলকাতার একটি দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য বিভাগে সম্পাদনার কাজও করেছিলেন।

    মূলত কবি হলেও জীবনানন্দ অসংখ্য ছোটগল্প, কয়েকটি উপন্যাস ও প্রবন্ধগ্রন্থ রচনা করেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ঝরাপালক’ প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ (১৯৩৬), ‘বনলতা সেন’ (১৯৪২), ‘মহাপৃথিবী’ (১৯৪৪), ‘সাতটি তারার তিমির’ (১৯৪৮), ‘রূপসী বাংলা’ (রচনাকাল ১৯৩৪, প্রকাশকাল ১৯৫৭), ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ (১৯৬১)। এছাড়াও বহু অগ্রন্থিত কবিতা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘মাল্যবান’, ‘সুতীর্থ’, ‘জলপাইহাটি’, ‘জীবনপ্রণালী’, ‘বাসমতীর উপাখ্যান’ ইত্যাদি। তার রচিত গল্পের সংখ্যা প্রায় দুশতাধিক। ‘কবিতার কথা’ (১৯৫৫) নামে তার একটি প্রবন্ধগ্রন্থ আছে।

    ১৯৫৪ সালের ২২ অক্টোবর তারিখে কলকাতায় তার মৃত্যু হয়।

    ৳ 270৳ 360
  • উন্নয়নের নীতি ও দর্শন

    ২০২৪-এ এসেও কেন সি? একজন ভালো প্রোগ্রামার কখনো এক ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে পড়ে থাকে না; বরং একাধিক ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপারে আইডিয়া থাকতে হয় তার। কেবল বেসিকই না, জানতে হয় খুঁটিনাটি অনেক কিছু। কেবল প্রায়োগিক দিকগুলোই না, জানা থাকতে হয় থিওরিটিক্যাল তথা তাত্ত্বিক দিকগুলোও। এই বইয়ে সংক্ষিপ্ত, সহজ ও সাবলীল ভাষায় সি প্রোগ্রামিংয়ের এই দুটি দিকই শেখানো হয়েছে। পাশাপাশি বইটিতে এমন কিছু নতুন বিষয়ও যুক্ত করা হয়েছে যেগুলো নবিশদের কেবল বেসিকেই সীমাবদ্ধ রাখবে না, পরবর্তী ধাপে যাওয়ার পথটাও দেখিয়ে দেবে।

    ৳ 600৳ 800
  • অল্প কথায় সি প্রোগ্রামিং

    আমার জন্ম ময়মনসিংহে হলেও শৈশব কেটেছে নেত্রকোনায়। মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি পূর্বধলা জগৎমণি উচ্চ বিদ্যালয়ে। তারপর ময়মনসিংহে অ্যাডভান্সড রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং কলেজ অফ বিজনেস সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করি। শৈশবে রিমোটকন্ট্রোল গাড়ি নিয়ে খেলার সময় ইলেকট্রনিক টেকনোলজির প্রতি তৈরি হওয়া আগ্রহ থেকেই আজ আমি চালকবিহীন গাড়ি বিষয়ে পড়াশোনা করছি। কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করার সময় আমি মেশিনের সফটওয়্যারের ক্ষমতা সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে পারি; প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি আমার আগ্রহ আরও বেড়ে যায়।

    ৳ 315৳ 420
  • অরূপকথা

    সবাকের জন্ম ১৯৮৫ সালের ৩০ জুলাই নোয়াখালীর প্রত্যন্ত এক গ্রামে; সেখানেই বেড়ে ওঠা। লেখালিখির চর্চা স্কুলজীবন থেকে। কলেজে পড়ার সময় আঞ্চলিক পত্রিকায় ফিচার লেখার মধ্য দিয়ে সংবাদমাধ্যমের সাথে যুক্ত হন। সম্পাদনাও করেন কিছুদিন। ব্লগ যুগ শুরু হওয়ার পর ২০০৮ সাল থেকে নিয়মিত ব্লগ লিখেছেন। ২০১৫ সালে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে নেপালের কাঠমান্ডুতে চার বছর থাকার পর ২০১৯ সালে চলে যান কানাডায়। বর্তমানে কানাডার একটি শহরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।

    ৳ 285৳ 380

বেস্ট সেলার

  • উন্নয়ন বিভ্রম

    জিয়া হাসান উন্নয়ন অর্থনীতি-বিষয়ক গবেষক। অর্থনীতির পাশাপাশি রাজনীতি, সমাজ ও ভূ-রাজনীতি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে তার বিশ্লেষণ আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
    জিয়া হাসানের লেখালেখির ক্ষেত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, এবং পত্রিকার সম্পাদকীয়। সরকারি চাকুরি, দেশি-বিদেশি করপোরেশন এবং ব্যবসায় লিডারশিপ পজিশনে তার ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি জার্মানির ফেডারেল শিক্ষা ও গবেষণা মন্ত্রণালয়ের (বিএমবিএফ) অধীনে জার্মান কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়ন সংক্রান্ত একটি প্রকল্পে গবেষণায় নিয়োজিত।
    ব্যক্তি জীবনে জিয়া হাসান দুই পুত্র এবং এক কন্যা সন্তানের জনক।

    ৳ 600৳ 800
  • বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে

    ফাহাম আব্দুস সালামের লেখার সাথে পরিচিত সবাই জানেন যে ফাহাম ভালো লিখতে পারেন। তবে ফাহামের তিনটি গুণ আলাদা করে বলা যায়, যা লিখতে পারেন এরকম বহু লোকের মাঝে আমরা খুঁজি কিন্তু পাই না।
    ফাহাম চিন্তা করতে জানেন। চিন্তার ব্যাপারটা বুঝতে হলে আমরা কেনেডিয়ান সাইকোলজিস্ট জর্ডান পিটারসনের কথা ধার করতে পারি। তিনি বলছেন যে, মানুষ সাধারণত তাদের মাথায় যে চিন্তাটা আসে সেটা নিয়ে চিন্তা করে না। অর্থাৎ যে কোনো ইস্যুতে একটি সাধারণ ভাবনা তাদের আসে ঠিকই, কিন্তু সেই প্রাথমিক ধারণাটা কতটা উপযুক্ত হয়েছে তা নিয়ে তারা আর চিন্তা করতে পারে না। ফাহাম এই কাজটা পারেন। তিনি পদ্ধতিগতভাবে চিন্তা করতে পারেন বলে নিজের ভাবনাকে ছকে নিতে পারেন। যদি ফাহামের কোনো চিন্তায় ভুল থাকে তাহলে সেটাও তিনি পদ্ধতিগতভাবেই করেছেন। তাই কোথায় ভুল হয়েছে সেটা ধরিয়ে দিতে পারলে তিনি বুঝবেন। সবাই বোঝে না।
    যেহেতু চিন্তা করতে পারেন, তাই ফাহাম অন্যের কথার যুক্তি তলিয়ে দেখতে পারেন। ফলে অন্যের ব্যক্তি-সমালোচনা না করে তিনি প্রত্যেকের কথাকে সেই চিন্তার মাপকাঠিতে যাচাই করে সেটাকে সমর্থন বা সমালোচনা করতে পারেন। এ ব্যাপারে তার নিজের প্রেজুডিস যেন কাজ না করে সেই প্রচেষ্টা ফাহামের থাকে। অনেকেরই থাকে না।
    ফাহাম চিন্তা করে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন সেটিকে অকপটে বলতে পারেন। সিদ্ধান্ত সঠিক হলে, সেটিকে তিনি কাউকে খুশি করার জন্য অথবা কেউ বেজার হবে— এই চিন্তায় আটকে রাখেন না। বলাই বাহুল্য যে এ কাজটিও বহু লোক করতে পারেন না।
    এ তিনটি গুণ ফাহাম আব্দুস সালামের চিন্তা ও লেখাকে আলাদা করবে।

    ৳ 300৳ 400
  • অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক, উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ। বহুল আলোচিত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ পুস্তকের রচয়িতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছে তার দ্বিতীয় বই বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর।
    ১৯৮০ সালে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের বান্দুয়াইনে জন্মগ্রহণ করেন। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডস-এ কর্মরত আছেন।
    ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। টেকসই উন্নয়নের নিরিখে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের কাঠামোগত সংস্কার, সুশাসন, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরণ এবং প্রযুক্তির কার্যকারিতার সাথে স্থানীয় জ্ঞানের সমন্বয় ঘটিয়ে বাংলাদেশের ছোট-বড় সমস্যা সমাধানের পর্যালোচনা করে থাকেন। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। তাই এসকল বিষয়ে তার নিজস্ব মুক্তচিন্তা স্বাধীনভাবে প্রকাশের প্রয়াস করেন।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি শিক্ষা স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক এবং অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে তিনি একজন টেকসই উন্নয়ন কর্মী, লেখক ও গবেষক। প্রথম আলো, দি বিজনেজ স্টান্ডার্ড, শেয়ারবিজ-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লেখেন।

    ৳ 525৳ 700
  • মুখোমুখি খালেদ মুহিউদ্দীন

    খালেদ মুহিউদ্দীন

    আয়মান সাদিকখালেদ মুহিউদ্দিন সবার কাছে পরিচিত নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক হিসেবে। তিনি বর্তমানে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে’র বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
    সাংবাদিকতার টানে নিরাপদ সরকারি চাকরি ছেড়ে যোগ দেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে। তিনি সবার নজরে আসেন এখানে প্রচারিত ’আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তাঁর নেওয়া একের পর এক ইন্টারভিউ সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে ঝড় তোলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ইন্টারভিউটি।
    এতেও থেমে থাকেননি তিনি। তাঁর লেখা বই সাংবাদিকতায় পড়ুয়াদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। এভাবে তিনি সাংবাদিকতা জগতে হয়ে উঠেছেন একটি দৃষ্টান্ত।

    ৳ 195৳ 260
  • রবীন্দ্রসৃজনে বাংলাদেশ

    জন্ম : ১৯৮৯ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি, বাংলাদেশের জামালপুর জেলার কুলকান্দি গ্রামে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। জামালপুর জিলা স্কুল থেকে এসএসসি (২০০৫), নটর ডেম কলেজ ঢাকা থেকে এইচএসসি (২০০৭), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক সম্মান (২০১১) ও স্নাতকোত্তর (২০১২)। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে (সিজিপিএ) প্রথম স্থান। একই বিভাগের অধীনে ‘বাংলাদেশের উপন্যাসে সাতচল্লিশের রাজনীতি’ বিষয়ে পিএইচডি গবেষণারত। আগ্রহের বিষয় : সাহিত্যে আর্থ-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বাস্তবতা অনুসন্ধান এবং কবিতাপাঠ। প্রকাশিত কবিতার বই : শরীরী অশরীরী (২০১৪), অসময়ের ঘ্রাণ (২০১৯)। সম্পাদনা : শ্রেষ্ঠ গল্প সৈয়দ মুজতবা আলী (২০১৬)। সম্পাদিত সাহিত্যপত্র : বীজমন্ত্র (২০১১)।

    ৳ 165৳ 220
  • বিলিয়ন ডলার স্টার্টআপ

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানমুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। বর্তমানে দৈনিক প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় গণিত, বিজ্ঞান, উদ্যোগ ও শিক্ষা নিয়ে লেখালেখি করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
    ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্লাটফর্ম। লক্ষাধিক উদ্যোক্তার এই প্লাটফর্মটি দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য নিরলস কাজ করে চলছে।
    স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসানের সংসার।

    ৳ 270৳ 360
  • The NexTop Guide to Higher Study in USA

    ফরহাদ হোসেন মাসুম, ইউনিভার্সিটি অব আরকানসা এট মন্টিসেলো থেকে মাস্টার্স করে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ জর্জিয়াতে পিএইচডি করছেন। ভোকাবুলারি নিয়ে তার লেখা ‘ভোকাবিল্ডার’ বইটি (www.vocabuilder.rocks) জিআরই ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার সম্ভাবনা প্রচারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন ২০১০ সাল থেকে। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি এবং সালমান বিন হোসাইন ২০১১ সালে নেক্সটপ-ইউএসএ (www.nextopusa.com) প্রতিষ্ঠা করেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে বিজ্ঞান ও অনুবাদ জনপ্রিয় করার জন্য কাজ করে থাকেন, এবং সেই উদ্দেশ্যে ২০১৫ সালে বিজ্ঞানযাত্রা (www.bigganjatra.org) এবং অনুবাদকদের আড্ডা (www.onubadokderadda.com) প্রতিষ্ঠা করেন। লেখকের ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট লিংক, www.farhadmasum.com.

    ৳ 150৳ 200
  • বাংলাদেশ, অর্থনীতির ৫০ বছর

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন-বিষয়ক লেখক, বহুল আলোচিত ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ’ পুস্তকের রচয়িতা। ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক, ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫-০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং পেমেন্ট সিস্টেম এক্সপার্ট।
    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। সম্পদ ব্যবস্থাপনার স্থানীয় জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক ব্যবস্থাপনার টেকসই সংযোগের চেষ্টা করেন। তার লেখায় বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার অবকাঠামো ও পদ্ধতিগত দিকগুলো।
    [email protected]

    ৳ 540৳ 720
  • অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা

    এহসান হাবীব

    এহসান হাবীবএই শতকের প্রথম দশকের কবি এহসান হাবীব। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ‘শূন্য’। প্রকাশিত কবিতার বই ‘শাদা প্রজাপতি’ (২০০৯), ‘টীকাভাষ্য’ (২০১৫) এবং ‘পুষ্পদাহকাল’ (২০২২)। গদ্যের বই ‘কন্সপিরেসি অব সাইলেন্স’ (২০১১)। এহসান হাবীৰ কৰি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয় এবং তাকে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে মামলা থেকে জামিন নেওয়ার পর তাকে গুমের উদ্দ্যেশ্যে অপহরণ করা হয়। গুম থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে তিনি অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা” নামে একটি প্রথাবিরোধী সংগঠন করে তোলেন। এই শিরোনামে প্রতিবাদী কবিতাপাঠের আয়োজন করেন ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল ও খুলনায়। সম্পাদনা করেছেন ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’ শিরোনামে বিশেষ বুলেটিন। কবি এহসান হাবীবের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ সালে কিশোরগঞ্জের যশোদলপুরে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাসাহিত্যে। কর্মজীবনে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এহসান হাবীব কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহে বসবাস করছেন।

     

    কাফি কামাল

    কাফি কামাল। কবি, গল্পকার, সাংবাদিক। জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৮০। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার অনুকূল গ্রামে।বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্নের পর কাফি কামাল যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। রাজনৈতিক বিষয়ে দীর্ঘ দেড় দশক দৈনিক মানবজমিন-এ সাহসী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেছেন। টেলিভিশন টকশোতে ছিলেন মুখর। মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান কাফি কামাল সবসময় বাক-স্বাধীনতার পক্ষে, সাংবাদিক নির্যাতন ও স্বাধীন গণমাধ্যম বিরোধী কালো আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক কন্ঠস্বর। গুম-খুন ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা বিষয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণাকারী অন্যতম এক সাংবাদিক তিনি। প্রতিবাদী ভূমিকার কারনে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হামলার শিকার ও সরকারের রোষানলে পড়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন।কাফি কামাল লেখালেখিতে যুক্ত হন কৈশোরে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ১২। কাব্যগ্রন্থ- ‘ডনুতীরে টংঘর (২০০৬), ‘তীরবর্তী হাওয়াঘর’ (২০০৮), ‘প্রসবকালীন তাপবিদ্যুৎ (২০১০) ও ‘ঋতুরঙ্গ’ (২০১১); গল্পগ্রন্থ- চাট্টগ্রামী ভাষায় প্রথম পূর্ণাঙ্গ গল্পগ্রন্থ ‘মেইট্টাল’ (২০১১), ‘কন্যাযাত্রী’ (২০১৩), ‘কন্যারাশির জাতক’ (২০১৪); ভ্রমণকাহিনী কুতুবমিনার থেকে কন্যাকুমারী’ (২০১৩), গবেষণাগ্রন্থ- ‘আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতি (২০১৬), সম্পাদনা- বাংলা সাহিত্যে প্রথম দশকভিত্তিক প্রবন্ধ সংকলন ‘শূন্য দশকের নির্বাচিত প্রবন্ধ’ (২০১৫) এবং একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত গণজ্ঞ্যানীর উপর কেন্দ্রীয় বিএনপি প্রকাশিত ডকুমেন্টেশন ‘গনশুনানী’ বইয়ের গ্রন্থক ও সম্পাদক। ২০১৬-১৭ সালে দুই বছর সম্পাদনা করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মুখপত্র “রিপোর্টার্স শুয়ো’। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ ডিইউজেসহ একাধিক সংগঠনের স্থায়ী সদস্য তিনি।

    ৳ 225৳ 300
  • ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস

    আলোকচিত্র: শেখ সোহেল \ সাবিদিন ইব্রাহিম
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন সাবিদিন ইব্রাহিম। বিশ্বসাহিত্য চষে বেড়ানোর উচ্চাশা নিয়ে ইংরেজি সাহিত্য পড়েছেন এবং ছাত্রজীবন থেকেই বাংলা ও ইংরেজিতে লেখালেখি করে যাচ্ছেন। ২০১২ সালে ‘In Praise – In Memory – In Ink’ নামে, ২০১৩ সালে ‘A Poet’s View of Being’ শিরোনামে কানাডা থেকে প্রকাশিত দুটি কবিতার সংকলনে যথাক্রমে ২টি ও ৭টি ইংরেজি কবিতা স্থান পেয়েছিল।
    ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমীর সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এর ৬১তম সংখ্যায় বারটি জেন কবিতার অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে প্রকাশিত দুটি অনুবাদ গ্রন্থ; সান জু’র ‘দ্য আর্ট অব ওয়ার’ এবং সেনেকা’র ‘অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ’ পাঠক ও বোদ্ধামহলে বেশ সাড়া ফেলেছে।
    উল্লেখযোগ্য অনুবাদকর্মের মধ্যে রয়েছে: বিশ্বখ্যাত সাময়িকী প্যারিস রিভিয়্যু কর্তৃক গৃহীত ও প্রকাশিত- হোর্হে লুই বোর্হেস, হারুকি মুরাকামি ও পাবলো নেরুদার সাক্ষাতকার। এছাড়া প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে অতোঁয়ান দ্য স্যান্ত একজুপেরির ‘দ্য লিটল প্রিন্স’।
    বাংলাদেশ স্টাডি ফোরাম (বিডিএসএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক। সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন thebdsf.com এ।
    সাবিদিন ইব্রাহিম কুমিল্লা জেলার ব্রাক্ষণপাড়া থানার শিদলাই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরো দেশ ও পুরো বিশ্বকে নিজের জন্মস্থান মনে করছেন।
    যেকোনো ধরণের পরামর্শ, সমালোচনা, প্রশ্ন করতে যোগাযোগ করুন:
    mail: [email protected]
    fb: https://www.facebook.com/sabidin.ibrahim/

    ৳ 225৳ 300

টপ রেটেড

  • তুমিও পারবে স্বপ্নকে ছুঁতে

    গাজী মিজানুর রহমান

    বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার ও চাকরি-প্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক আলোচিত ও তুমুল জনপ্রিয় মুখ গাজী মিজানুর রহমান। তিনি একাধারে একজন লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার, ক্যারিয়ার কলামিস্ট ও ক্যারিয়ার কনসালট্যান্ট। পূবালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বর্তমানে তিনি বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে কর্মরত আছেন। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি চাকরি ও ক্যারিয়ার প্রত্যাশীদের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন সভা-সেমিনার, জাতীয় পত্রিকা, ফেইসবুক ও ইউটিউবে তাঁর জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ক্যারিয়ার বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্যারিয়ার বিষয়ক সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোগ নিয়েছেন ‘বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পয়াড’ এর।

    ৳ 210৳ 280
  • ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ ২

    উম্মে মাইসুন একজন ভিডিও ব্লগার। বাংলা মাধ্যমের ছাত্রী হয়েও সে বাচ্চাদের শেখায় ইংরেজি। ১৩ বছরের মাইসুন মা-বাবার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরেই থাকে। পড়াশোনা করছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষার প্রতি ঝোঁক ছিল তার। এ জন্য অনেকটা নিজে নিজেই এই চর্চা শুরু করে। এক সময় পোক্ত হয়। সে পরিচিতি পায় করোনার সময়ে ২০২০ সালের জুনে টেন মিনিট স্কুলের একটি ভিডিও থেকে। সেটি ছিল তার মতো অন্য বাচ্চাদের জন্য ইংরেজি শেখানোর ভিডিও। এরপর থেকেই বাচ্চাদের জন্য ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে স্পোকেন ইংলিশের ভিডিও তৈরি করে চলেছে সে। এ পর্যন্ত সে তৈরি করেছে ১৭০টি টিউটোরিয়াল ভিডিও, যেগুলো দেখেছে কোটি কোটি মানুষ। তার একটি ভিডিও সর্বোচ্চ ২ কোটি ৮০ লাখ মানুষ দেখেছে। তার ফেসবুক পেজ মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisun’s World) ও ইউটিউব চ্যানেল মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisuns World)। তার আরও দুটি বই রয়েছে। একটি ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ, অপরটি উপন্যাস দ্য এমারেলড স্টোন।

    ৳ 210৳ 280
  • গণিতের জেমস বন্ড

    নাম : মোত্তাসিন পাহলভী। বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
    তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Mottasin Pahlovi- BUETian নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজা করে উপস্থাপন করেন। সম্প্রতি তিনি www.mpbian.com নামে একটি website পরিচালনা করছেন, যা দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

    ৳ 300৳ 400
  • ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ

    উম্মে মাইসুন একজন ভিডিও ব্লগার। বাংলা মাধ্যমের ছাত্রী হয়েও সে বাচ্চাদের শেখায় ইংরেজি। নিজের ব্লগিংয়ের পাশাপাশি বর্তমানে যুক্ত আছে রবি টেন মিনিট স্কুলের সঙ্গে। ১১ বছরের মাইসুন মা-বাবার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরেই থাকে। পড়াশোনা করছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চাবিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণিতে। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষার প্রতি ঝোঁক ছিল তার। এ জন্য অনেকটা নিজে নিজেই এই চর্চা শুরু করে। এক সময় পোক্ত হয়। সে পরিচিতি পায় করোনা সময়ে ২০২০ সালের জুনে টেন মিনিট স্কুলের একটি ভিডিও থেকে। সেটি ছিল তার মতো অন্য বাচ্চাদের জন্য ইংরেজি শেখানোর ভিডিও। এরপর থেকেই বাচ্চাদের জন্য ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে স্পোকেন ইংলিশের ভিডিও তৈরি করে চলেছে সে। এ পর্যন্ত তার ৭৭টি ভিডিও দেখেছে ১ কোটি ৬০ লাখের বেশি মানুষ। তার ফেসবুক পেজ মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisun’s World) ও ইউটিউব চ্যানেল মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisuns World).

    ৳ 180৳ 240
  • নিবিড় গণিত

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
    পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত (২০১৫), অঙ্ক ভাইয়া (২০১৮), নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ (২০১৯), নিমিখ পানে: যোগজীকরণের গল্প (২০২০), যুক্তিফাঁদে ফড়িং (২০২১), টুটুম জানতে চায় মেঘের কথা (২০২২), গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স, ১ ও ২ (২০২০)

    ৳ 225৳ 300